Blog

Blogs

It's Time to Start

Click Youtube Content: https://www.youtube.com/@problem_and_solution333 

Backpacking Trips

Fuerat aestu carentem habentia spectent tonitrua mutastis locavit liberioris inistra possedit.

Family Trips Tiktok

Journalist Farabi: https://www.tiktok.com/@nuruzzamanhossainf

Water Sports

Fuerat aestu carentem habentia spectent tonitrua mutastis locavit liberioris inistra possedit.

Family Problem & Solution

https://www.facebook.com/profile.php?id=100071589815474

 

প্রশংসা করুন:
প্রশংসা এমন এক হাতিয়ার, যার মাধ্যমে চিরশত্রুকে বন্ধু বানানো সম্ভব। আমাদের সমাজে স্বামী-স্ত্রী উভয়ে একে অপরের প্রশংসা করতে লজ্জা পায়। নিজের জীবন সঙ্গীকে নিয়ে দু’টি ভালো কথা বলতে চায় না।
জাপানি বাচ্চাদের ছোট বেলায় ৩টি শব্দ সবচেয় বেশি শেখানো হয়। ১. সালাম ২. দুঃখিত ৩. ধন্যবাদ। কারো সাথে দেখা হওয়া মাত্রই সালাম দিতে হবে। কোন প্রকার ভুল হলে সাথে সাথে সরি বা দুঃখিত বলতে হবে। আর যেকোন কথা বা কাজ শেষে ধন্যবাদ দিতে হবে।
জীবন সঙ্গীর কাছ থেকে প্রশংসা পেলে সবারই ভালো লাগে। কিন্তু বিষয়টি অনেকে গুরুত্বসহকারে দেখেন না। কেউ কেউ বিষয়টি পাত্তা না দিয়ে হেলায় উড়িয়ে দেন। ভাবখানা এমন যে, এ আর নতুন কি? আমার থেকে কোন সুবিধা নেওয়ার জন্য প্রশংসা করছে। কি ব্যাপারে এতো ধন্যবাদ জানিয়ে কোন আবদার-টাবদার আছে নাকি? এমন আচরণে অনেকে পরে আর প্রশংসা করে না।
নিয়ম হলো- ছোট-বড় যে কোনো কাজ— যেমন, ঘরের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনা, পরিবারকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়া, কোন গিফট দেওয়া ইত্যাদি যা কিছু স্বামী করে থাকে, সব ক্ষেত্রে তাকে কৃতজ্ঞতা জানানো দরকার। ধন্যবাদ দিলে সে আরো খুশি হয়। আর ঘরের বউরা যদি কেউ ভালো রান্না করেন কিংবা সুন্দর পোষাক পড়েন তাহলে তাকে অবশ্যই অবশ্যই প্রশংসা করা উচিত। এমনকি ভালো রান্না না করলেও তার তারিফ করা উচিত। যাতে সে আরো অনুপ্রনিত হয়ে আপনার জন্য ভালো কিছু করে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেছেন- অর্থ : ‘তোমাদের পালনকর্তা ঘোষণা করলেন যে- যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর, তবে তোমাদেরকে আরও দেব। যদি অকৃতজ্ঞ হও তবে নিশ্চয়ই আমার শাস্তি হবে কঠোর।’

শো-আপ:
আয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হিসেবে রেখে যে নারী ব্যয় করেন তাকেই তো বুদ্ধিমতি বলা হয়। বাড়ীর নেত্রী হলেন একজন স্ত্রী। কিন্তু প্রায়সী দেখা যায়, সংসারে শো-আপ জনিত সমস্যা বহুগুন বেড়ে গেছে। বিশেষ করে নারীরা অন্যের সাথে তুলনা করেন ও সেভাবে নিজেকে দেখতে চান। বাস্তবতার তুলনায় চাহিদা বাড়িয়ে ফেলেন। কোনো মহিলার সুন্দর পোষাক বা পাশের বাড়ির ভাবির বাড়ীতে চমৎকার কোনো বস্তু দেখে পছন্দ হলে, স্বামীর স্বামর্থের প্রতি খেয়াল রেখে আবদার করা দরকার। স্ত্রীর সখ পূরণ করতে গিয়ে স্বামী ঋণ করতে বাধ্য হয়। এটা মোটেও ভালো কাজ নয়। চাহিদা পূরণের জন্য আয় বৃদ্ধির অপেক্ষা করা অথবা অপ্রয়োজনীয় খরচ বাদ দিয়ে সঞ্চয় করা বুদ্ধিমানের কাজ। কারো সাথে প্রতিযোগিতা করবেন না ও হিংসা করবেন না। লোভী ও স্বার্থপর নারীরা স্বামীর চোখে ঘৃণার পাত্রীতে পরিণত হয়। প্রত্যাশা কমিয়ে ফেলেন দেখবেন জীবন খুব সুন্দর হয়ে যাবে। পুরুষরাও শো-আপ করাতে কম যান না। স্বামীও লাগামহীন ব্যয়ে অভ্যস্থ হলে, তাকে থামান এবং অপব্যয় আটকান। অপ্রয়োজনীয় পণ্য কেনার পরিবর্তে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা ভালো।